যেসব সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নির্দিষ্ট সংখ্যক ব্যবহারযোগ্য শ্রেণিকক্ষ এবং শিক্ষক আছে, সেগুলোকে শিগগিরই এক পালায় চালানোর ব্যবস্থা নিতে জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তাদের নির্দেশ দিয়েছে অধিদপ্তর।
আজ বুধবার প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর এই নির্দেশনা জারি করে। প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের পলিসি অ্যান্ড অপারেশন শাখার সহকারী পরিচালক নাসরিন সুলতানার সইয়ে এই চিঠি দেওয়া হয়েছে।
যেসব বিদ্যালয়ে পর্যাপ্ত শিক্ষক বা শ্রেণিকক্ষ নেই বা উভয় ক্ষেত্রেই ঘাটতি আছে, সেসব বিদ্যালয়ের বিষয়ে বিকল্প একটি পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। এ বিষয়ে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের পরিকল্পনা হলো, সর্বোচ্চ এক কিলোমিটারের মধ্যে অবস্থিত এ রকম দুটি বিদ্যালয়ের তথ্য বিশ্লেষণ করে পাশাপাশি দুটি বিদ্যালয়ে দুই ভাগ করে একক পালায় পাঠদান পরিচালনা করা। আর এই বিভাজনের ক্ষেত্রে প্রাক্-প্রাথমিক থেকে দ্বিতীয় শ্রেণি পর্যন্ত একটি বিদ্যালয়ে এবং অন্যটিতে তৃতীয় শ্রেণি থেকে পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত পাঠদান করানোর পরিকল্পনা আছে। তবে এ বিষয়ে এখনই চূড়ান্ত না করে চালুর সম্ভাব্যতা যাচাই করে বিস্তারিত তথ্যসহ (গাণিতিক ও বাস্তবতা) প্রতিবেদন পাঠাতে জেলা শিক্ষা কর্মকর্তাদের নির্দেশ দিয়েছে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর।